"শেরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদ"নামটা শুইনা হাঁর আইজ থাইক্যা ১২৯ বছর আগে ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত "আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিএসন,"এর কথা মনে পৈড়া গেল। Clark University তে ৩০ জনের এ্যাকটা গুরুপ এই সংস্থার প্রতিষ্ঠা করে।এ্যার প্রথম প্রেসিডেন্ট ছিলেন G. Stanley Hall।এ্যার লক্ষ্য ছিলো সৃষ্টি, যোগাযোগ , এবং সমাজের উপকার এবং মানুষের জীবনের উন্নতিতে মনোবৈজ্ঞানিক ঞ্জানের ব্যবহার। এ্যাখন এই প্রতিষ্ঠান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনোবৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান। এখন ম্যালাই রকমের গবেষণা মুলক জার্নাল ও ম্যাগাজিন প্রকাশ , এবং পৃথিবীর বিভিন্ন জাইগ্যা থাইক্যা মনোবৈজ্ঞানিকগেরঘে লাইগ্যাও নানা সুযোগ-সুবিধা য্যামন ট্রেনিং ও অন্যান্য কাজে ম্যালাই ভুমিকা রাখে। এখন বিশ্বের ম্যালাই দ্যাশ ঐরকম প্রতিষ্ঠান গৈড়্যা তুইল্যাছে। একদিন হঠাৎ হাঁমি ফেসবুকের পেজে দেখনু "শেরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদের পোস্ট।যখন দেখতে পাইনু যে এটি এ্যাকটা শেরশাবাদিয়্যারাকে লিয়্যা গবেষণামূলক সাহিত্য পত্রিকা তখন আনন্দে হাঁর বুকটা যেন্যা তিড়িং বিড়িং করতে লাগলো জি। থাকতে না পাইরা
লৈজ্যা শরম বেচ্যা এ্যাকটা গান লেখ্যা তারপর গাইহ্যা খিখিন মাতিয়া দিনু।এ্যাখন এই শেরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদকে লিয়্যা হাঁর ম্যালাই স্বপ্ন। স্বপ্ন কহার আগে হাঁর ভয়ের কথা কোহছি জি. স্ট্যানলি হাল মৈরা যাইব্যার ১২৯বছর পরেও American psychological Association বাইচ্যা আছে । হাঁমার শ্রদ্ধেয় ও প্রিয় আব্দুল অহাব স্যারকে যখন আল্লাহ লিয়্যা লিবে তখন এই বিকাশ পরিষদ থাকবে তো ?
যাইগগ্যা চলো এ্যাখন হাঁমি এই শরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদ লিয়া হাঁর স্বপ্ন ও শেরশাবাদিয়া সমাজ লিয়্যা হাঁর ভাবনাচিন্তার কথা কোহছি...।
বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটনের হাজার হাজার বছর আগে মানুষ দেখ্যাছিল গাছ থাইক্যা আপেল পড়তে কিন্তু কেহু প্রশ্ন করেনি আপেলট্যা নিচের দিকে কেন্যা কুইদ্যা পড়ছে?আর উ যেমনি প্রশ্ন করল গ্র্যাভাইটেশন সুত্র আবিষ্কার কৈরা ফেললো।
আর হাঁরা সবকিছু আল্লাহ উপর ছাইড়্যা দিয়া নেতারঘে প্রতিশ্রুতি পাইয়্যা টঙেগর উপর লুঙ্গি তুল্যা বৈশ্যা হাওয়া খাচ্ছি।কেহু একজন পুছ করলো হাঁরা শেরাশাবাদিয়া , মায়ের মুখ থাইক্যা শুনা ভাষা যুতি মাতৃভাষা হয় তাহিলে হাঁর মাতৃভাষা শেরশাবাদিয়া ভাষায় কথা কোহবো না কেন্যা?ব্যাস জন্ম্যা গ্যালো "শেরশাবাদিয়া গ্রুপ" এবং "শেরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদ"
আর হাঁরো জি লালিয়া গ্যালো এ্যকে লিয়া স্বপ্ন দ্যাখার। হাঁর তো মনে হচ্ছে হাঁরঘে ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশের পাশাপাশি হাঁরঘে সমাজের অন্য দিকগ্যালাকে সমান ভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।আর এগল্যার লাইগ্যা আগিয়্যা আসতে পারে ও দায়িত্ব লিতে পারে শেরশাহ বাদিয়া বিকাশ পরিষদ ।
য্যামন:
১)শেরশাবাদিয় সামাজিক গবেষণা কেন্দ্র
২)শেরশাবাদিয়া ধর্মীয় গবেষণা কেন্দ্র
৩)নিজস্ব NGO প্রতিষ্ঠা
৪)প্রবেশিকা ও চাকরির পরিক্ষা প্রস্তুতি কেন্দ্র
৫) শেরশাহবাদিয়া সামাজিক সহযোগিতা কেন্দ্র
৬) শেরশাবাদিয়া মাসমিডিয়া অ্যানড কমিউনিকেশন
হাঁমরাকে সভাই( সরকার) অনেক প্রতিশ্রুতি দ্যায় কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়ন্যা উইলট্যা ম্যালাই প্রোপাগান্ডার মধ্যে বিততির ভিতর মাছের মতন কৈরা থেছে। সেই লাইগ্যা হাঁরঘে সমাজকে লিয়্যা হাঁরাকে গবেষণা করতে হৈবে। সমাজ বিজ্ঞানীদের মতে সমাজ পরিবর্তনশীল তাই একে লিয়া গবেষণা করা দরকার। ইউরোপীয়গ্যালারঘে গবেষণার দিকে যখন দেখি তখন মাথা ঘুইরা যায়। অরা কি লিয়া না গবেষণা করে না।ঐ পশ্চিমা দ্যাশের মানুষেরা মানুষের ব্যবহার ও মন বুঝার লাইগ্যা এনদুর, বান্দোর, শিম্পাঞ্জি ,বিলাই কত্ত কি লিয়্যা না গবেষণা করে! আর হাঁরা মসজিদ ও ঈদগাহের অতিরিক্ত টাকা কি কৈরা খাটাব তার ঢঙগ ঢীট্যাঙগ কিছু নাই।ঐ টাকা 💰 ব্যাঙকে রাইখ্যা ওর সুদ লিয়া কী করবে তার কুল কিনারা কিছু খুইজ্যা পাইন্যা। একটা কাজ কিন্তু ভালো পারে ।পাইয়্যাছে ফেসবুক ! ও রে বাপরে! সেকি যুকতি তর্ক ,উকহে হামি ঠিক এ কহে হামি ঠিক এগুলাই করে। হামি কোহিনু হাঁজি ঐ জমা টাকা 💰 গ্রামের দরিদ্র ও শিক্ষিত বেকাদের শর্ত সাপেক্ষে বিন্যসুদে ধার দিতে তো পারো তাহলে ব্যঙক থাইক্যা সুদ আসবে না আর বেকাররাও সুদের ওপর টাকা 💰 লিবে না। যাইগ্যা এখন আসি ওপরে কহা হাঁর প্রসতাব ,
ও
ভাবনা বিষয়ে.।
১)শেরশাবাদিয় সামাজিক গবেষণা কেন্দ্র:
হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া সমাজের উন্নয়নে হাঁরঘে নিজের সামাজিক গবেষণা কেন্দ্র(Shershabadia Social Science Research Centre) গড়াইব্যার দরকার আছে । বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোস্যাল সাইন্সের অধ্যপক, ছাত্র, ও শিক্ষকদের লিয়্যা গড়াহাইতে পারি এটা। এ্যার সাহায্য নিজের সামাজ ও জাতিকে লিয়া গবেষণা করতে পারি। Cross Cultural Research, Ethnographic Research ইত্যাদি চালাইতে পারি । Emic এ্যাবং Etic perspective অনুযায়ী হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া সমাজের গবেষণা করতে পারি।এ্যার মাধ্যমে হামরা উপকার তো পাবোই হাঁরঘে ছ্যাইলাপিল্যারাও ম্যাললাই লাভবান হৈবে এবং সোস্যাল সায়েন্সে ইউনিভার্সিটির ছাত্র- ছাত্রীরা PhD পর্যন্ত লিয়্যা যাইতে পারে ও উপকৃত হতে পারেন।
২)শেরশাবাদিয়া ধর্মীয় গবেষণা কেন্দ্র :
আল্লাহর নবী , হাঁমার আপনার সভারির প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর সড়ে চৌদ্দোশো বছর পরেও হাঁমরা দেখতে পাই মূলবিরা অনেক বিষয়ে এক মত লয়। এই ঘটনা প্রমান করে হাঁরঘে সমাজের আলেমদের গবেষণার ম্যালাই ঘাটতি আছে।ম্যালাই সংগঠন আছে যারা দাওয়াতি কাজে ম্যালাই ভুমিকা রাখে কিন্তু গবেষণা ভিত্তিতে জার্নাল (Research Based Journal )এ্যাবং Peer Review journal ( একজন স্কলার বা গবেষকের গবেষণায় পাওয়া থিশিশ , গবেষণা পত্র, আর্টিকেল গবেষকের নাম গোপন করে অন্যান্য স্কলার দিয়ে review বা যাচাইকরণ করা,) প্রকাশিত হতে দেখা যায় না। হাঁর
মনে হয় এই রকম কিছু হলে সমস্যা সমাধান হতে পারে।
য্যামন কেহু কোহিছে করোনা ভাইরাস আছে কেহু কোহিছে হামি বিশ্বাস করি না রুগীর থালতে খাবো।কেহু কোহিছে চাইলের ফেতরা দে তো কেহু ধানের।কেহু মসজিদে জামায়াতে হাত তুইল্যা দুয়া করে না ফের ইদগাহের মাঠে দুয়া করে । হাঁর মনে হৈছে হারঘে শেরশাবাদিয়া সমাজের ধর্মীয় গবেষণা কেন্দ্র দরকার। ইউনিভার্সিটির PhD স্কলারগন এ্যাকটা Research Problem (গবেষণাযোগ্য প্রশ্ন বা বিষয় ) লিয়্যা 3/4/5/6 বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম ও অধ্যয়ন করে এ্যাকটা সিদ্ধান্তে আসতে পারে আর হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া মুলবিরা এ্যগল্যার ধারধারেনা ।যেটাই জানতে চাহিব্যা ওর সব জানা আরকি !ফোতুয়া দিতে পইয়্যাছে খুব খুশি কেজে কুন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কিছু বুঝা যায় না।
শেরশাবাদিয়া সমাজের সমস্ত মুলবিদের লিয়া
Shershabadia Religious Islamic Research Centre গড়া যেতে পারে। Shershabadia Religious and Islamic Research Journal (research journal ও magazine আলাদা) প্রকাশ করা যেতে পারে। Shershabadia Religious and Islamic Peer review Journal প্রকাশ করা যেতে পারে। শেরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদ আলেমদের একজোট কৈরা এবিষয়ে ভুমিকা রাখতে পারে। এবিষয়ে হাঁর ম্যালাই কথা ছিল কিন্তু এই পরিসরে সবি কহা সম্ভব লয়।
৩) এন .জি.ও. প্রতিষ্ঠা:(Nongovernmental Organization)
হারঘে শেরশাবাদিয়া সমাজের উন্নতিতে ম্যালায়রোকম এন.জি.ও. গৈড়া তুলতে পারি।জাতিসংঘের গ্লোবাল কমিউনিকেশন বিভাগের মতে, এনজিও হল "এ্যাকটি অলাভজনক, স্বেচ্ছাসেবী নাগরিক গোষ্ঠী যেট্যা স্থানীয়, জাতীয় বা আন্তর্জাতিক স্তরে সংগঠিত হয় যাতে জনস্বার্থের সমর্থনে সমস্যাগুলি সমাধান করা যায়।" UN charter 1945 ( Article 71)এর কথায় একটি এন.জি.ও. হোইলো যেকুনু ধরনের সঙ্গোসথা যেট্যা সরকারি মোড়োলি (প্রভাব) থাইক্যা মুক্ত ।
(An NGO can be any kind of organization provided that it is independent from government influence and is not-for-profit.)
গোটা দুনিয়াজুইড়্যা ১০ মিলিয়ন এন.জি.ও.আছে।(Source: The Global Journal) হাঁরঘে ভারোতে ৩.৩মিলিয়োনের বেশি NGOআছে এবং প্রোতেক চ্যাইরশোঝনার লাইগ্যা একটি NGO আছে(Source: Infochange)।
আমেরিক্যাতে প্রত্যেক দশঝোনা মানুষের মধ্যে এ্যকঝোনা এন.জি.ও.তে কাজ করে(Source: World Bank)
দুনিয়ার আশি শতাংশ মানুষ মনে করে যে NGOs সমাজের সামাজিক ভালো পরিবর্তনে সহায়ক হয়( Source:Walden University)
হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া সমাজে এন.জি.ও. এর ভুমিকা খুব একটা দেখা যাইন্যা।তাই হাঁর মনে হয় ম্যালাইরোকুম এন. জি.ও. গড়িহ্যা হাঁরা হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া সমাজের বেকারের কর্মসংস্থান,আর্থিক, এবং সামাজিক উন্নতিতে ভুমিকা লিতে পারি।
৪) প্রবেশিকা ও চাকরির পরিক্ষা প্রস্তুতি কেন্দ্র:
শেরশবদিয়া সমাজে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ও চাকরির পরিক্ষা প্রস্তুতি কেন্দ্রর সংখ্যা হাতেগোনা পেরাই নাই কোহিলে চলে। হাঁরঘে মধ্যে যার বাপের টাকার একটু গরম আছে তারা বিভিন্ন শহরে ্থ্যাইক্যা নামিদামী কোচিং সেন্টারে পৈড়া জিবনে কিছু উন্নতি কৈরা লিছে কিন্তু যারঘে টাকার অভাব তারা অনেক পিছিয়্যা পড়ছে।পিছের কয়েক বছরে গাঁয়ে গাঁয়ে ম্যালাই মিশন ও নার্সারি ইস্কুল গৈড়া উইঠ্যাছে কিন্তু প্রবেশিকা ও চাকরির পরিক্ষা প্রস্তুতির কেন্দ্র ত্যামন চোখ পড়ে না। হাঁর মনে হয় হাঁরঘে প্রতেকটা বোলোকে একটা কৈরা এরকম শিক্ষ্যা প্রতিষ্ঠান গড়াইতে হৈবে যেখ্যানে সবধরনের পরীক্ষ্যা প্রস্তুতি দেওয়া হবে।ম্যালাই টাকা ঢাইল্যা শহরে যাইতে হৈবে না ।
৫)সামাজিক সহযোগিতা কেন্দ্র: শেরশাবাদিয়া বিকাশ পরিষদের পরিচালনায় পাড়ায় পাড়ায়
সামাজিক সহযোগিতা কেন্দ্র গড়া যেতে পারে যেট্যার মাধ্যমে মানুষকে ম্যালাইরকম সাহায্য করা যায়।য্যামন সারকারি নানা সুযোগ-সুবিধা পেতে সচেতনতামূলক সভা, রক্ত দান, ইত্যাদি। গ্রাম ও শহরের থাইক্যা মালাই স্বেচ্ছাসেবক লিয়া এরকম সামাজিক সহযোগিতা কেন্দ্র গৈড়া তুলতে পারি।এর ফলে স্বেচ্ছাসেবকদেরো সামাজিক ও নৈতিক বিকাশ ঘটবে।
৬) শেরশাবাদিয়া মাসমিডিয়া অ্যানড কমিউনিকেশন:
বর্তমান সময়ে একটি জাতির অস্তিত্ব রক্ষায় ও দেশে গঠনে মাসমিডিয়া এ্যাবং কমিউনিকেশন মেলায় ভুমিকা রাখে। পক্ষপাতিত্ব মুলক খবর ও মিডিয়া ভায়োলেন্স চরম রুপ ধারণ কৈরাছে।খালি এ্যাকঝোনা লয় বিশেষ জিতি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অপচেষ্টা দ্যাখা যায় তার প্রভাব হাঁমারঘে সমাজ জীবনে পড়ছে। হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া সমাজের উন্নতিতে হাঁরঘে নিজের সংবাদ চ্যানেল গৈড়া তুলতে হৈবে।জানি এ্যার লাইগ্যা ম্যালাই টাকা 💰 দরকার । কিন্তু বর্তমানে সোস্যাল মিডিয়ার যুগে কম খরচে হাঁরা ডেইলি নিউজ চ্যানেল চালাইতে পারি।য্যামন ইউটিউব , ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম , টুইটারের মতো সামাজিক মাধ্যমে নিউজ চ্যানেল গৈড়া হাঁমরা হাঁরঘে শেরশাবাদিয়া জাতিকে উন্নতি কৈরা দুনিয়ার কাছে তুইল্যা ধরাতে পারি।
সব স্যাসে একটা কথা কহি যে এ্যাকটা সমাজের ও জাতির উন্নতি কৈরা ভালো জাগায় লিয়া যাইতে
হৈলে ঐ সমাজের সভাইকে আগিয়্যা আসতে হৈবে ও সচেতন হতে হৈবে।এ্যাকটি সচেতন সমাজ ও সংস্কৃতি পারে সভ্য, উন্নত এ্যাবং কুসংস্কার মুক্ত জাতির উপহার দিতে।
Comments
Post a Comment